ঢাকা ১২:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হোয়াইট হাউজের নতুন প্রধান জন কেলি

অাকাশ আর্ন্তজাতিক ডেস্ক:

হোয়াইট হাউজের প্রধান কর্মকর্তা (হোয়াইট হাউজ চিফ অব স্টাফ) হিসেবে জন কেলিকে নিয়োগ দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৮ জুলাই) বিকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে এ ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।এর আগে জন কেলি যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। রেইন্স প্রিয়েবাসকে সরিয়ে তাকে হোয়াইট হাউজের প্রধান বানানো হয়েছে।

সম্প্রতি হোয়াইট হাউজের সম্ভাব্য তথ্য ফাঁসকারী হিসেবে রেইন্স প্রিয়েবাসের নাম উঠে আসে। এরপর থেকে তিনি চাপের মুখে ছিলেন।কানাঘুষা আছে, বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) হোয়াইট হাউজের প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন রেইন্স প্রিয়েবাস। জন কেলিকে হোয়াইট হাউজের প্রধান বানানোর ঘোষণার পর এক প্রতিক্রিয়ায় রেইন্স প্রিয়েবাস জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এজেন্ডা ও নীতির কট্টর সমর্থক।

সপ্তাহ খানেক আগে যোগাযোগ প্রধান (ডিরেক্টর অব কমিউনিকেশন) হিসেবে অ্যান্থনি স্ক্যরামুচ্চিকে নিয়োগ দেন ট্রাম্প। তিনি রেইন্স প্রিয়েবাসকে গণমাধ্যমে তথ্য ফাঁসকারী হিসেবে অভিযুক্ত করে টুইট করেন। পরে তিনি সে টুইট মুছেও ফেলেন। এরপর থেকে রেইন্স প্রিয়েবাস চাপের মুখে পড়েন।শুক্রবার বিকালে ধারাবাহিক কিছু টুইটার বার্তায় জন কেলির প্রশংসা করেন ট্রাম্প। জন কেলিকে তিনি ‘মহান আমেরিকান’ ও ‘মহান নেতা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

ট্রাম্প বলেন, ‘হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগে আকর্ষণীয় এক চাকরি করেছে জন। সে আমার প্রশাসনের সত্যিকারের এক স্টার।’

জন কেলি সোমবার (৩১ জুলাই) কাজ শুরু করবেন বলে হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জানিয়েছেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

হোয়াইট হাউজের নতুন প্রধান জন কেলি

আপডেট সময় ১২:১৫:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জুলাই ২০১৭

অাকাশ আর্ন্তজাতিক ডেস্ক:

হোয়াইট হাউজের প্রধান কর্মকর্তা (হোয়াইট হাউজ চিফ অব স্টাফ) হিসেবে জন কেলিকে নিয়োগ দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৮ জুলাই) বিকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে এ ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।এর আগে জন কেলি যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। রেইন্স প্রিয়েবাসকে সরিয়ে তাকে হোয়াইট হাউজের প্রধান বানানো হয়েছে।

সম্প্রতি হোয়াইট হাউজের সম্ভাব্য তথ্য ফাঁসকারী হিসেবে রেইন্স প্রিয়েবাসের নাম উঠে আসে। এরপর থেকে তিনি চাপের মুখে ছিলেন।কানাঘুষা আছে, বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) হোয়াইট হাউজের প্রধানের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন রেইন্স প্রিয়েবাস। জন কেলিকে হোয়াইট হাউজের প্রধান বানানোর ঘোষণার পর এক প্রতিক্রিয়ায় রেইন্স প্রিয়েবাস জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এজেন্ডা ও নীতির কট্টর সমর্থক।

সপ্তাহ খানেক আগে যোগাযোগ প্রধান (ডিরেক্টর অব কমিউনিকেশন) হিসেবে অ্যান্থনি স্ক্যরামুচ্চিকে নিয়োগ দেন ট্রাম্প। তিনি রেইন্স প্রিয়েবাসকে গণমাধ্যমে তথ্য ফাঁসকারী হিসেবে অভিযুক্ত করে টুইট করেন। পরে তিনি সে টুইট মুছেও ফেলেন। এরপর থেকে রেইন্স প্রিয়েবাস চাপের মুখে পড়েন।শুক্রবার বিকালে ধারাবাহিক কিছু টুইটার বার্তায় জন কেলির প্রশংসা করেন ট্রাম্প। জন কেলিকে তিনি ‘মহান আমেরিকান’ ও ‘মহান নেতা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

ট্রাম্প বলেন, ‘হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগে আকর্ষণীয় এক চাকরি করেছে জন। সে আমার প্রশাসনের সত্যিকারের এক স্টার।’

জন কেলি সোমবার (৩১ জুলাই) কাজ শুরু করবেন বলে হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জানিয়েছেন।