ঢাকা ১২:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা প্রয়োজন: বাণিজ্যমন্ত্রী

অাকাশ জাতীয় ডেস্ক:

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ক্রেতাদের পরামর্শ অনুযায়ী দেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো আধুনিক ও নিরাপদ করা হয়েছে। শ্রমিকরা এখন নিরাপদ ও কর্মবান্ধব পরিবেশে কাজ করছে। এ জন্য কারখানার মালিকদের বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়েছে। কিন্তু তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়নি। বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বাংলাদেশের মধ্যে ‘৩য় বিজনেস ক্লাইমেট ডায়ালগ’ এ সভাপতিত্ব কালে এ সব কথা বলেন।

এ সময় তিনি আরো বলেন, ইউরোর মূল্য পতনের ফলে তৈরি পোশাকের মূল্য কমেছে। ইইউর চাহিদা মোতাবেক বাংলাদেশে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৪০ ভাগ থেকে ৪৯ ভাগে বৃদ্ধি করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিনিয়োগ বাড়বে। ক্রেতাগোষ্ঠির সংগঠন অ্যাকর্ড এর বাংলাদেশে কারখানা পরিদর্শনের মেয়াদ ২০১৮ সালের মে মাসে শেষ হবে, এর পর পরিস্থিতি বিবেচনা করে আলাপ আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, যুক্তরাজ্য ব্রেক্সিট কার্যকরের পরও বাংলাদেশের সাথে চলমান বাণিজ্যনীতির কোনো পরিবর্তন হবে না। বাংলাদেশ মোট রপ্তানি বাণিজ্যের ৫৪ ভাগ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে করে আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এগিয়ে আসবে বলে আশা করছি।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেশন প্রধান অ্যাম্বাসেডর পিয়েরি মায়াদুন বলেন, বাংলাদেশের সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ আরো বাড়বে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানার মান অনেক উন্নত হয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

যুব এশিয়া কাপ জয়ীদের মোটা অঙ্কের অর্থ পুরস্কার দেবে বিসিবি

তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা প্রয়োজন: বাণিজ্যমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৫:২০:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০১৭

অাকাশ জাতীয় ডেস্ক:

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, ক্রেতাদের পরামর্শ অনুযায়ী দেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো আধুনিক ও নিরাপদ করা হয়েছে। শ্রমিকরা এখন নিরাপদ ও কর্মবান্ধব পরিবেশে কাজ করছে। এ জন্য কারখানার মালিকদের বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়েছে। কিন্তু তৈরি পোশাকের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়নি। বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বাংলাদেশের মধ্যে ‘৩য় বিজনেস ক্লাইমেট ডায়ালগ’ এ সভাপতিত্ব কালে এ সব কথা বলেন।

এ সময় তিনি আরো বলেন, ইউরোর মূল্য পতনের ফলে তৈরি পোশাকের মূল্য কমেছে। ইইউর চাহিদা মোতাবেক বাংলাদেশে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ৪০ ভাগ থেকে ৪৯ ভাগে বৃদ্ধি করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিনিয়োগ বাড়বে। ক্রেতাগোষ্ঠির সংগঠন অ্যাকর্ড এর বাংলাদেশে কারখানা পরিদর্শনের মেয়াদ ২০১৮ সালের মে মাসে শেষ হবে, এর পর পরিস্থিতি বিবেচনা করে আলাপ আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, যুক্তরাজ্য ব্রেক্সিট কার্যকরের পরও বাংলাদেশের সাথে চলমান বাণিজ্যনীতির কোনো পরিবর্তন হবে না। বাংলাদেশ মোট রপ্তানি বাণিজ্যের ৫৪ ভাগ ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে করে আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এগিয়ে আসবে বলে আশা করছি।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেশন প্রধান অ্যাম্বাসেডর পিয়েরি মায়াদুন বলেন, বাংলাদেশের সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ আরো বাড়বে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানার মান অনেক উন্নত হয়েছে।