ঢাকা ০৩:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত আ.লীগ নেতারা ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পাবেন আমরা ছাত্র-জনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে চাই : ড. মুহাম্মদ ইউনূস আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা তা সম্পূর্ণরূপে জনগণের সিদ্ধান্ত: মির্জা ফখরুল ফ্যাসিস্টদের মতো কারও কথা বলার অধিকার হরণ করা হবে না : প্রেস সচিব আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্যোক্তা তৈরির পরিবর্তে চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে : ড. মুহাম্মদ ইউনূস সায়েন্সল্যাবে ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজর শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ রাজধানীর দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ গণহত্যার মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো ৮ কর্মকর্তাকে

অবৈধ অভিবাসীদের জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের আল্টিমেটাম

আকাশ আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

সাঁড়াশি অভিযান শুরুর আগেই অবৈধ অভিবাসীদের নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানালেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সীমান্ত সুরক্ষা বিষয়ক পরিচালক টম হম্যান।

সোমবার সীমান্ত সুরক্ষা বিষয়ক পরিচালক হিসেবে নিয়োগের বিষয়টি জানার পর আইসের (ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট) সাবেক ভারপ্রাপ্ত পরিচালক টম হম্যান গণমাধ্যমে বলেন, ঢালাওভাবে গ্রেফতার ও বহিষ্কারের প্রক্রিয়ায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা না পেলে ন্যাশনাল গার্ড অথবা সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া হবে। আর যারা নানা দুষ্কর্মে কারাগারে আছে, তাদের সেখান থেকেই হাতকড়া পরিয়ে নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। ২১ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে অবৈধ অভিবাসী বিতাড়নের এই কর্মসূচি। গত নির্বাচনে ভোটারদের ম্যান্ডেট অনুযায়ী এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে বলেও উল্লেখ করেন টম হম্যান।

টম হম্যান আরও বলেছেন, নানা অপরাধে জড়িত থাকা অবৈধ অভিবাসীরা ২০ জানুয়ারির পর এক মুহূর্তও সুযোগ পাবে না যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের। তাই এক্ষুনি সময় স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার। কারণ, ওই সব অবৈধরা কোথায় রয়েছে, সেটি প্রশাসনের অজানা নেই। সামাজিক ও জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এসব বিদেশিকে তাড়িয়ে দেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে।

ট্রাম্প প্রশাসনের এমন কঠোর মনোভাব প্রসঙ্গে ইমিগ্রেশন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন, সিদ্ধান্ত ঝুলে আছে-তারা ট্রাম্পের কঠোর নীতির আওতায় নন। কেবলমাত্র তারই ঝুঁকিতে পড়বেন যাদের স্ট্যাটাস এডজাস্টমেন্টে আবেদন নাকচ হয়েছে, অ্যাসাইলামের আবেদন নাকচের পর বহিষ্কারের আদেশ জারি হয়েছে, বেআইনিভাবে সীমান্ত অতিক্রমের পর অভিবাসনের মর্যাদা নিতে এখনো কোনো আবেদন করেননি। তাই ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর পন্থা অবলম্বনের আগেই সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে অভিজ্ঞ অ্যাটর্নির পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া।

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশকে হারিয়ে শেষটা রাঙাতে চায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ

অবৈধ অভিবাসীদের জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের আল্টিমেটাম

আপডেট সময় ১০:৫৯:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

আকাশ আন্তর্জাতিক ডেস্ক :

সাঁড়াশি অভিযান শুরুর আগেই অবৈধ অভিবাসীদের নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানালেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সীমান্ত সুরক্ষা বিষয়ক পরিচালক টম হম্যান।

সোমবার সীমান্ত সুরক্ষা বিষয়ক পরিচালক হিসেবে নিয়োগের বিষয়টি জানার পর আইসের (ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট) সাবেক ভারপ্রাপ্ত পরিচালক টম হম্যান গণমাধ্যমে বলেন, ঢালাওভাবে গ্রেফতার ও বহিষ্কারের প্রক্রিয়ায় স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা না পেলে ন্যাশনাল গার্ড অথবা সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া হবে। আর যারা নানা দুষ্কর্মে কারাগারে আছে, তাদের সেখান থেকেই হাতকড়া পরিয়ে নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। ২১ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে অবৈধ অভিবাসী বিতাড়নের এই কর্মসূচি। গত নির্বাচনে ভোটারদের ম্যান্ডেট অনুযায়ী এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে বলেও উল্লেখ করেন টম হম্যান।

টম হম্যান আরও বলেছেন, নানা অপরাধে জড়িত থাকা অবৈধ অভিবাসীরা ২০ জানুয়ারির পর এক মুহূর্তও সুযোগ পাবে না যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের। তাই এক্ষুনি সময় স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার। কারণ, ওই সব অবৈধরা কোথায় রয়েছে, সেটি প্রশাসনের অজানা নেই। সামাজিক ও জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এসব বিদেশিকে তাড়িয়ে দেওয়া জরুরি হয়ে পড়েছে।

ট্রাম্প প্রশাসনের এমন কঠোর মনোভাব প্রসঙ্গে ইমিগ্রেশন অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন, সিদ্ধান্ত ঝুলে আছে-তারা ট্রাম্পের কঠোর নীতির আওতায় নন। কেবলমাত্র তারই ঝুঁকিতে পড়বেন যাদের স্ট্যাটাস এডজাস্টমেন্টে আবেদন নাকচ হয়েছে, অ্যাসাইলামের আবেদন নাকচের পর বহিষ্কারের আদেশ জারি হয়েছে, বেআইনিভাবে সীমান্ত অতিক্রমের পর অভিবাসনের মর্যাদা নিতে এখনো কোনো আবেদন করেননি। তাই ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর পন্থা অবলম্বনের আগেই সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে অভিজ্ঞ অ্যাটর্নির পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া।