ঢাকা ০২:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত আ.লীগ নেতারা ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পাবেন আমরা ছাত্র-জনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে চাই : ড. মুহাম্মদ ইউনূস আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে কিনা তা সম্পূর্ণরূপে জনগণের সিদ্ধান্ত: মির্জা ফখরুল ফ্যাসিস্টদের মতো কারও কথা বলার অধিকার হরণ করা হবে না : প্রেস সচিব আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা উদ্যোক্তা তৈরির পরিবর্তে চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে : ড. মুহাম্মদ ইউনূস সায়েন্সল্যাবে ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজর শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ রাজধানীর দয়াগঞ্জে অটোরিকশা চালকদের বিক্ষোভ দুধ দিয়ে গোসল করে ৩৫ আন্দোলন থেকে সরে গেলেন আহ্বায়ক শুভ গণহত্যার মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো ৮ কর্মকর্তাকে

জালিমের সহায়ক নয়, মজলুমের পক্ষে আওয়াজ তুলুন: মিজানুর রহমান আজহারি

আকাশ জাতীয় ডেস্ক :

যার যা প্রাপ্য তাকে সেই প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার নাম জুলুম। সে হিসেবে কারও অধিকার হরণ, বিনা অপরাধে নির্যাতন, আর্থিক, দৈহিক ও মর্যাদার ক্ষতিসাধন, মানহানিকর অপবাদ দেওয়া, দুর্বলের ওপর নৃশংসতা চালানো, অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ হরণ, অশ্লীল ভাষায় গালাগাল, উৎপীড়ন বা যন্ত্রণা ইত্যাদি কাজ জুলুমের পর্যায়ভুক্ত।

ইসলামে সব ধরনের জুলুম বা অত্যাচার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ও হারাম। শুধু জুলুম নয়, জুলুমের সহযোগিতা করা এবং জালেমদের সঙ্গে সুসম্পর্ক ও ঘনিষ্ঠতা রক্ষা করাও হারাম।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জালিমের সহায়ক নয়, মজলুমের পক্ষে আওয়াজ তুলতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামি আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারি।

শুক্রবার (৮ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের এক পোস্টে এ আহ্বান জানান আলোচিত এই ধর্মীয় বক্তা।

ফেসবুক পোস্টে আজহারী লেখেন, ‘জালিমের সহায়ক নয়, মজলুমের পক্ষের আওয়াজ হোন’। আজহারীর ফেসবুক পোস্টটির সঙ্গে সংযুক্ত ছবিতে ইবনে মাজাহর একটি হাদিস লেখা আছে।

হাদিসটি হলো- ‘রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জালিমের পক্ষ নেয় অথবা জুলুমে সহায়তা করে, সে তা ত্যাগ না করা পর্যন্ত আল্লাহর ক্রোধের মাঝে থাকে। (সুনানু ইবনে মাজাহ: ২৩২০)’

গত ২ অক্টোবর দেশে এসেছিলেন আজহারি। ৯ দিনের মাথায় আবার মালয়েশিয়া ফিরে গেছেন। এরই মাঝে বিভিন্ন ঘরানার আলিম-ওলামা ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

যাওয়ার আগে দেওয়া ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, ‘দীর্ঘ পাঁচ বছর পর সংক্ষিপ্ত সফরে দেশে এসেছিলাম। বেশির ভাগ সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়েছি। এরই মাঝে বিভিন্ন ঘরানার আলিম-উলামা ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিয়ে একটি ক্লোজ মিট-আপ প্রগ্রাম করেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ, সত্যিই সে দিনটি বেশ উপভোগ্য ছিল। তবে শর্ট নোটিশে প্রোগ্রামটি আয়োজনের কারণে অনেক প্রিয় ভাই আসতে পারেননি। আবার কিছুটা তাড়াহুড়ো করে দাওয়াত দেওয়ার কারণে, বেখেয়ালবশত অনেকে বাদ পড়েছেন। আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পরবর্তী সময়ে সবার সঙ্গে সাক্ষাতের প্রত্যাশা রইল।’

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশকে হারিয়ে শেষটা রাঙাতে চায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ

জালিমের সহায়ক নয়, মজলুমের পক্ষে আওয়াজ তুলুন: মিজানুর রহমান আজহারি

আপডেট সময় ০১:২৪:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪

আকাশ জাতীয় ডেস্ক :

যার যা প্রাপ্য তাকে সেই প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার নাম জুলুম। সে হিসেবে কারও অধিকার হরণ, বিনা অপরাধে নির্যাতন, আর্থিক, দৈহিক ও মর্যাদার ক্ষতিসাধন, মানহানিকর অপবাদ দেওয়া, দুর্বলের ওপর নৃশংসতা চালানো, অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ হরণ, অশ্লীল ভাষায় গালাগাল, উৎপীড়ন বা যন্ত্রণা ইত্যাদি কাজ জুলুমের পর্যায়ভুক্ত।

ইসলামে সব ধরনের জুলুম বা অত্যাচার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ও হারাম। শুধু জুলুম নয়, জুলুমের সহযোগিতা করা এবং জালেমদের সঙ্গে সুসম্পর্ক ও ঘনিষ্ঠতা রক্ষা করাও হারাম।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জালিমের সহায়ক নয়, মজলুমের পক্ষে আওয়াজ তুলতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামি আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারি।

শুক্রবার (৮ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের এক পোস্টে এ আহ্বান জানান আলোচিত এই ধর্মীয় বক্তা।

ফেসবুক পোস্টে আজহারী লেখেন, ‘জালিমের সহায়ক নয়, মজলুমের পক্ষের আওয়াজ হোন’। আজহারীর ফেসবুক পোস্টটির সঙ্গে সংযুক্ত ছবিতে ইবনে মাজাহর একটি হাদিস লেখা আছে।

হাদিসটি হলো- ‘রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জালিমের পক্ষ নেয় অথবা জুলুমে সহায়তা করে, সে তা ত্যাগ না করা পর্যন্ত আল্লাহর ক্রোধের মাঝে থাকে। (সুনানু ইবনে মাজাহ: ২৩২০)’

গত ২ অক্টোবর দেশে এসেছিলেন আজহারি। ৯ দিনের মাথায় আবার মালয়েশিয়া ফিরে গেছেন। এরই মাঝে বিভিন্ন ঘরানার আলিম-ওলামা ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

যাওয়ার আগে দেওয়া ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, ‘দীর্ঘ পাঁচ বছর পর সংক্ষিপ্ত সফরে দেশে এসেছিলাম। বেশির ভাগ সময় পরিবারের সঙ্গে কাটিয়েছি। এরই মাঝে বিভিন্ন ঘরানার আলিম-উলামা ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিয়ে একটি ক্লোজ মিট-আপ প্রগ্রাম করেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ, সত্যিই সে দিনটি বেশ উপভোগ্য ছিল। তবে শর্ট নোটিশে প্রোগ্রামটি আয়োজনের কারণে অনেক প্রিয় ভাই আসতে পারেননি। আবার কিছুটা তাড়াহুড়ো করে দাওয়াত দেওয়ার কারণে, বেখেয়ালবশত অনেকে বাদ পড়েছেন। আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পরবর্তী সময়ে সবার সঙ্গে সাক্ষাতের প্রত্যাশা রইল।’