ঢাকা ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাবের-মান্নানের মুক্তির প্রতিবাদে রাজধানীতে মশাল মিছিল

আকাশ জাতীয় ডেস্ক:

ফ্যাসিবাদকে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা এবং ফ্যাসিবাদের দোসর সাবের হোসেন চৌধুরী ও এম এ মান্নানের মুক্তির প্রতিবাদে রাজধানীতে মশাল মিছিল করেছে ছাত্র অধিকার পরিষদ।

বুধবার (৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় বিজয়নগর পানির ট্যাংক মোড়ে এই মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

মশাল মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে আওয়ামী লীগের যে সব দোসর ঘাপটি মেরে রয়েছে, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। বিচার বিভাগ ও প্রশাসনে যে সব শপথবদ্ধ মুজিববাদীরা রয়েছে, তাদেরকে সরিয়ে দিতে হবে। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার চেষ্টা করা হলে এই সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ ফুঁসে উঠবে। কেন সাবেক হোসেন চৌধুরী ও এম এ মান্নানকে আটক করা হলো? কেনই বা ক্লিন ইমেজের দাবি করে মুক্তি দেওয়া হলো। এর মাধ্যমে তো আওয়ামী লীগ সাহস পেয়ে যাবে। তারা মনে করবে অন্তর্বর্তী সরকারের আওয়ামী লীগের প্রতি সফট কর্ণার রয়েছে। আওয়ামী লীগ মাঠে নেমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে। এক্ষেত্রে গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হলে কিন্তু এই সরকারকে তার দায় নিতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা ২০১৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিপ্লব চালিয়ে গিয়েছি। আমরা কখনোই কোনো সরকারের দালালি করি নাই। আমরা এই সরকারেরও দালাল হবো না। তাদেরকে রাষ্ট্র সংস্কারে আমরা সহযোগিতা করব, একই সঙ্গে তারা ভুল করলে সমালোচনা করব।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সাবের-মান্নানের মুক্তির প্রতিবাদে রাজধানীতে মশাল মিছিল

আপডেট সময় ১০:১৬:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ অক্টোবর ২০২৪

আকাশ জাতীয় ডেস্ক:

ফ্যাসিবাদকে পুনর্বাসনের অপচেষ্টা এবং ফ্যাসিবাদের দোসর সাবের হোসেন চৌধুরী ও এম এ মান্নানের মুক্তির প্রতিবাদে রাজধানীতে মশাল মিছিল করেছে ছাত্র অধিকার পরিষদ।

বুধবার (৯ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় বিজয়নগর পানির ট্যাংক মোড়ে এই মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

মশাল মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে আওয়ামী লীগের যে সব দোসর ঘাপটি মেরে রয়েছে, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। বিচার বিভাগ ও প্রশাসনে যে সব শপথবদ্ধ মুজিববাদীরা রয়েছে, তাদেরকে সরিয়ে দিতে হবে। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার চেষ্টা করা হলে এই সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ ফুঁসে উঠবে। কেন সাবেক হোসেন চৌধুরী ও এম এ মান্নানকে আটক করা হলো? কেনই বা ক্লিন ইমেজের দাবি করে মুক্তি দেওয়া হলো। এর মাধ্যমে তো আওয়ামী লীগ সাহস পেয়ে যাবে। তারা মনে করবে অন্তর্বর্তী সরকারের আওয়ামী লীগের প্রতি সফট কর্ণার রয়েছে। আওয়ামী লীগ মাঠে নেমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে। এক্ষেত্রে গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হলে কিন্তু এই সরকারকে তার দায় নিতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা ২০১৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিপ্লব চালিয়ে গিয়েছি। আমরা কখনোই কোনো সরকারের দালালি করি নাই। আমরা এই সরকারেরও দালাল হবো না। তাদেরকে রাষ্ট্র সংস্কারে আমরা সহযোগিতা করব, একই সঙ্গে তারা ভুল করলে সমালোচনা করব।