ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মুক্তা মনির চিকিৎসা শুরু

অাকাশ নিউজ ডেস্ক:

বিরল রোগে আক্রান্ত সাতক্ষীরার ১২ বছরের শিশু মুক্তামনির চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় মঙ্গলবারই শিশুটিকে ঢাকায় আনা হয়। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের ৬০৬ নম্বর কেবিনে সে এখন আছে।

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেনের নেতৃত্বে শুরু হয়েছে মুক্তার চিকিৎসা। সামন্ত লাল সেন জানান, শিশুটির অবস্থা তেমন ভালো না। দীর্ঘদিনের অবহেলার কারণে এমন অবস্থা হয়েছে। এখনও রোগটি শনাক্ত করা যায়নি। এদিকে আজ বুধবার মেডিক্যাল বোর্ড শিশুটিকে নিয়ে বসবে বলে জানান তিনি।

ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে গিয়ে দেখা যায়, মুক্তামনির ডান হাতে পচন ধরেছে। যন্ত্রণায় শিশুটি ছটফট করছে।

মুক্তামনির বাবা ইব্রাহিম কালের জানান, মেয়েটির চিকিৎসায় অনেক টাকা ব্যয় হয়েছে কিন্তু কিছুতেই কিছু হয়নি। সর্বস্বান্ত হয়ে শেষে চিকিৎসা বাদ দিয়ে ছয় মাস ধরে হতাশায় ছিলেন তিনি। মুক্তামনিকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে মুক্তামনির চিকিৎসা সরকারিভাবে শুরু হয়েছে। এ জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

যুব এশিয়া কাপ জয়ীদের মোটা অঙ্কের অর্থ পুরস্কার দেবে বিসিবি

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মুক্তা মনির চিকিৎসা শুরু

আপডেট সময় ০৪:১৬:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জুলাই ২০১৭

অাকাশ নিউজ ডেস্ক:

বিরল রোগে আক্রান্ত সাতক্ষীরার ১২ বছরের শিশু মুক্তামনির চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় মঙ্গলবারই শিশুটিকে ঢাকায় আনা হয়। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের ৬০৬ নম্বর কেবিনে সে এখন আছে।

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেনের নেতৃত্বে শুরু হয়েছে মুক্তার চিকিৎসা। সামন্ত লাল সেন জানান, শিশুটির অবস্থা তেমন ভালো না। দীর্ঘদিনের অবহেলার কারণে এমন অবস্থা হয়েছে। এখনও রোগটি শনাক্ত করা যায়নি। এদিকে আজ বুধবার মেডিক্যাল বোর্ড শিশুটিকে নিয়ে বসবে বলে জানান তিনি।

ঢাকা মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে গিয়ে দেখা যায়, মুক্তামনির ডান হাতে পচন ধরেছে। যন্ত্রণায় শিশুটি ছটফট করছে।

মুক্তামনির বাবা ইব্রাহিম কালের জানান, মেয়েটির চিকিৎসায় অনেক টাকা ব্যয় হয়েছে কিন্তু কিছুতেই কিছু হয়নি। সর্বস্বান্ত হয়ে শেষে চিকিৎসা বাদ দিয়ে ছয় মাস ধরে হতাশায় ছিলেন তিনি। মুক্তামনিকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মেডিক্যালের বার্ন ইউনিটে মুক্তামনির চিকিৎসা সরকারিভাবে শুরু হয়েছে। এ জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।