অাকাশ নিউজ ডেস্ক:
বাহ্যিক সৌন্দর্যে চুল খুব দরকারি অনুষঙ্গ। বিশেষ করে অল্প বয়সে যদি চুল পাকা শুরু হয় সেক্ষেত্রে ঘরের বাইরে, অফিস কিংবা বন্ধু-মহলে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয় প্রায়ই। মূলত চুলের রং বদলাতে শুরু করে যখন তার মধ্যে থাকা পিগমেন্টের উৎপাদন কমে যায় বা একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। পরিসংখ্যান বলছে ৩০ বছর বা তার কম বয়সে চুল পেকে যাওয়ার পিছনে স্ট্রেসই বেশি পরিমাণে দায়ী।
তবে এসব সমস্যায় ঘরোয়া কিছু সমাধান রয়েছে। যেসব পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে…
আমলকী
সময়ের আগে পেকে যাওয়া চুলকে পুরনো অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে আমলকীর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে একটা বাটিতে অল্প করে নারকেল তেল এবং কয়েক টুকরো আমলকী নিয়ে গরম করুন। তারপর সেই তেলটা ধীরে ধীরে সারা চুলে লাগিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। আমলকীতে উপস্থিত বিশেষ কিছু উপাদান পিগমেন্টের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই সাদা চুল কালা হতে শুরু করে।
আদা
এক চামচ মধুর সঙ্গে পরিমাণ মত আদা মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি প্রতিদিন চুলে লাগান। এই ঘরোয়া মিশ্রনটি চুলকে দীর্ঘসময় কালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
নারকেল তেল
চুলের যত্নে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে একটা বাটিতে পরিমাণ মত নারকেল তেল এবং লেবুর রস নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রনটা স্কাল্পে লাগিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। এই পদ্ধতিতে চুলের যত্ন নিলে চুল তো পাকেই না। সেই সঙ্গে চুলের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্যও ফিরে আসে।
হেনা
একটা বাটিতে দুই চামচ হেনা পাউডার, এক চামচ মেথি বীজ, দুই চামচ তুলসি পাতার পেস্ট, তিন চামচ কফি পাউডার, তিন চামচ মিন্ট পাতার জুস এবং এক চামচ দই মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি প্রতিদিন চুলে লাগাতে শুরু করুন। এমনটা করলে সাদা চুল নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না।
নিম তেল
এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ স্কাল্পে জন্ম নেওয়া ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে চুলের একাধিক সমস্যার সমাধান করে, তেমনি চুল পড়া এবং সাদা চুলের সংখ্যা কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
বাহ্যিক সৌন্দর্যে চুল খুব দরকারি অনুষঙ্গ। বিশেষ করে অল্প বয়সে যদি চুল পাকা শুরু হয় সেক্ষেত্রে ঘরের বাইরে, অফিস কিংবা বন্ধু-মহলে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয় প্রায়ই। মূলত চুলের রং বদলাতে শুরু করে যখন তার মধ্যে থাকা পিগমেন্টের উৎপাদন কমে যায় বা একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। পরিসংখ্যান বলছে ৩০ বছর বা তার কম বয়সে চুল পেকে যাওয়ার পিছনে স্ট্রেসই বেশি পরিমাণে দায়ী। তবে এসব সমস্যায় ঘরোয়া কিছু সমাধান রয়েছে। যেসব পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে… আমলকী সময়ের আগে পেকে যাওয়া চুলকে পুরনো অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে আমলকীর কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে একটা বাটিতে অল্প করে নারকেল তেল এবং কয়েক টুকরো আমলকী নিয়ে গরম করুন। তারপর সেই তেলটা ধীরে ধীরে সারা চুলে লাগিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। আমলকীতে উপস্থিত বিশেষ কিছু উপাদান পিগমেন্টের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই সাদা চুল কালা হতে শুরু করে। আদা এক চামচ মধুর সঙ্গে পরিমাণ মত আদা মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি প্রতিদিন চুলে লাগান। এই ঘরোয়া মিশ্রনটি চুলকে দীর্ঘসময় কালো রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। নারকেল তেল চুলের যত্নে এই প্রাকৃতিক উপাদানটির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এক্ষেত্রে একটা বাটিতে পরিমাণ মত নারকেল তেল এবং লেবুর রস নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রনটা স্কাল্পে লাগিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। এই পদ্ধতিতে চুলের যত্ন নিলে চুল তো পাকেই না। সেই সঙ্গে চুলের হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্যও ফিরে আসে। হেনা একটা বাটিতে দুই চামচ হেনা পাউডার, এক চামচ মেথি বীজ, দুই চামচ তুলসি পাতার পেস্ট, তিন চামচ কফি পাউডার, তিন চামচ মিন্ট পাতার জুস এবং এক চামচ দই মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি প্রতিদিন চুলে লাগাতে শুরু করুন। এমনটা করলে সাদা চুল নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। নিম তেল এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ স্কাল্পে জন্ম নেওয়া ব্যাকটেরিয়াদের মেরে ফেলে চুলের একাধিক সমস্যার সমাধান করে, তেমনি চুল পড়া এবং সাদা চুলের সংখ্যা কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।